রবিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১২

The Ramayana is a good lesson for good governance

LONDON: The Ramayana is a good lesson for good governance, British Prime Minister David Cameron has said.

Speaking at a Diwali party hosted by him at his official residence, 10 Downing Street, last night, Cameron said: "In the epic Ramayan

a, we are looking at how we give people protection, affection and correction."

"And I think that is a good lesson, because that is what good government should try to do and that is what we should try to do in this country (Britain)."

Referring to Diwali, Cameron said: "The story of how we are lighting the way home for Lord Ram is rather more spiritual than our bonfire night (Guy Fawkes Day)."

Fawkes was the man who plotted to blow up the Palace of Westminster - the British parliament.

But he added: "There is perhaps a little similarity as we are celebrating the triumph of good over evil."

Cameron began his speech by congratulating the Indian High Commissioner to Britain, Jaimini Bhagwati, who was present at the function, on the Indian cricket team's victory over England in the 1st test at Ahmedabad the same day.

হিন্দু দের কিসের এত হীনমন্যতা???

হিন্দু দের কিসের এত হীনমন্যতা??? কিসের-ই বা এত আত্ম-সমালোচনা????? আমাদের 'শিক্ষা' আছে 'সংস্কৃতি' আছে, সমৃদ্ধ 'ইতিহাস' আছে উন্নত 'দৃষ্টিভঙ্গি' আছে, 'সবাই কে নিজের করে নেওয়া' বা 'সব মানুষের কথা ভাবা' বা 'সমগ্র মানবজাতির মঙ্গল কামনা করা' কি আজ হিন্দু দের 'দুর্বলতা'???????????

আমাদের 'বেদিক সনাতন' ধর্মে যুক্তিতর্কের যথাযথ সুযোগ দেওয়া আছে যাতে সময়ের সাথে সাথে আমরা আমাদের ধর্ম কে যেমন সবার মাঝে 'গ্রহণযোগ্য' করে তুলতে পারি ঠিক তেমনি 'যুক্তিতর্ক / বিজ্ঞান' এর সঠিক প্রয়োগ এর মাধ্যমে 'সনাতন' কে সর্বদা সমুন্নত রাখতে পারি...... তবে একটা অনুরধ 'যুক্তিতর্ক / বিজ্ঞান' এর 'অপপ্রয়োগ' করে কেউ যাতে তার 'নাস্তিকতা' কে প্রতিষ্ঠিত করতে না চায় !!!!!!!!

'মানবতা' 'মানবতা' করে করে যেসব হিন্দু আওয়াজ ভারী করে তাদেরকে বলতে চাই যে একমাত্র 'হিন্দু' ধর্ম 'সকল মানুষের' কথা বলে সমগ্র 'মানব জগত এর কল্যাণ' এর জন্য ঈশ্বর
এর কাছে প্রার্থনা করে কোন বিশেষ ধর্ম / গোষ্ঠী / সম্প্রদায় / 'UMMAH' এর কথা বলে না...... 'হিন্দু ধর্ম' আর 'মানবতা / মানব ধর্ম' আলাদা নয়। ভালভাবে নিজের ধর্ম পালন করলে ভাল 'মানুষ' এমনিতেই হওয়া যায় এর জন্য নিজের ধর্ম থেকে দূরে চলে যাবার কোন কারন নেই.......

নিজের 'হিন্দুত্ব' কে গর্বের সাথে প্রকাশ করুন 'সময় / সুযোগ / পারিপার্শ্বিকতা' বিবেচনায়। 'হিন্দু' হওয়া আমাদের জন্য 'লজ্জা' এর নয় 'পরম সৌভাগ্য' এর, হিন্দু হতে পারার জন্য 'ভগবান' এর কাছে 'কৃতজ্ঞ' থাকুন, 'সনাতন' কে নিজের ধর্ম হিসেবে পাওয়া আমাদের 'চরম গৌরব' এর ......

আমরা নিজেদের কে 'বাঙালী' ভাবী, 'ভারতীয়' ভাবী গর্বের সাথে তাহলে আমরা নিজেদের 'হিন্দু' ভাবতে কেন এত 'অপমানিত' বোধ করব?????? 'হিন্দুত্ব' কি আমাদের 'পরিচয়' এর কোনরকম 'সংজ্ঞা - বাহী' নয়???????????

'বেদ' পড়ুন 'গীতা' পড়ুন, নিজে পরুন আর আশেপাশের হিন্দু ভাই - বোন - বন্ধু দের পড়তে উৎসাহী করে তুলুন, জানবেন পাসের হিন্দু কে 'ধর্ম - মুখী' করাও আপনার 'ধর্মীয় দায়িত্ব' এর মধ্যে পড়ে। শুদু নিজে ধর্মের পথ অনুসরন যথেষ্ট নয়, নিজের সাথে সাথে সবাই কেও ধর্মের পথে আনা আমাদরে।সব হিন্দু দের আবশ্যিক 'নৈতিক কর্তব্য'।

আবারও, হিন্দু দের 'শিক্ষা' আছে 'সংস্কৃতি' আছে, সমৃদ্ধ 'ইতিহাস' আছে উন্নত 'দৃষ্টিভঙ্গি' আছে যা নেই তা হল 'ধর্ম - মনস্কতা', আসুন আমরা ধর্মের পথে আমাদের জয়যাত্রা কে ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনায় সুনিশ্চিত করি এবং পরবর্তী হিন্দু প্রজন্মের কাছে 'বিজ্ঞান - সম্মত' 'বাস্তবভিত্তিক' 'সময় - উপজুগি' ধর্ম উপহার দেই যেখানে থাকবে না কোন 'কাল্পনিক উপমা' থাকবে না কোন 'রম্য-রস-কাহিনি' থাকবে না কোন 'অবাস্তবিক চরিত্র' থাকবে না কোন 'অস্থিতিশীল কল্পকথা' এর অবতারনা...থাকবে শুদুই 'ধর্ম', 'ঈশ্বর' আর 'ধর্মীয় অনুশাসন'......

গর্বের সাথে বল 'আমি হিন্দু'......ভগবান সব হিন্দু দের 'ধর্ম - অভিমুখী' করো............(পুরোটা পড়বার অনুরধ রইল সব হিন্দু ভাইবন দের প্রতি...)...

শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১২

ভাই ফোঁটা

যমের দুয়ারে পড়লো কাঁটা
ভাইকে দিলাম বোনের ফোঁটা

এভাবেই নানা ছড়ার মাঝে বড় বোন যখন ছোট ভাইয়ের কিংবা ছোট বোন যখন বড় ভাইয়ের কপালে একটি সুন্দর ফোঁটা দেয়, বড় বোন হলে ছোট ভাই তাকে প্রণাম করে তার আর্শীবাদ নিয়ে থাকে। ছোট বোন হলে বড় ভাইও ত

াকে আর্শীবাদ করে থাকেন। এছাড়া ভাইদের জন্য বোনদের নানা পুরস্কারতো রয়েছেই। ভাই ফোঁটা সব ঘরে পালিত হয় না। কালী পূজার পরে প্রতিপদ ও দ্বিতীয়ায় ভাই ফোঁটা শুরু হয়।

পারিবারিক এ অনুষ্ঠানটিতে কোন ধর্মীয় শ্লোক বা ধর্মীয় আভারন নেই। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি ভাইদের প্রতি বোনদের ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ। ভাই ফোঁটার আবেদনে ভাইয়ের প্রতি বোনদের আন্তরিত ভালবাসার পূর্ণতা লাভ করে ।

ভাই ফোঁটার অনুষ্ঠানটি সম্পূর্ণ পারিবারিক সৌহাদ্য ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। ভাইয়ের সকল বাঁধা বিঘ্ন কেটে যাক, ভাইয়ের জন্য বোনেরা যতদূত (মৃত্যু)’র দুয়ারে কাঁটা বিছিয়ে ভাইদের জন্য সাফল্য কামনা করেন। ঘরে ঘরে ভাইদের রক্ষায় বোনদের এই আকুল কামনা, এই সুন্দর পারিবারিক প্রথার মধ্যে এমন ভাবে গেঁথে আছে যা ভাই ফোঁটা প্রথাটিকে যুগ যুগ ধরে বাঁচিয়ে রেখেছে

কক্সেস বাজারে আদিনাথ কে দর্শন

কক্সেস বাজারে আদিনাথ কে দর্শন করতে গিয়ে সনাতন এর জন্যে আমি অনেক কিছুই নিয়ে এসেছি এবং পোষ্ট এর মাধ্যমে তা জানিয়েছি ও সবাই কে। কিন্তু আদিনাথ মন্দিরের কিছু বিষয় যা আমাকে যথেষ্ট হতাশ করেছে।

যে বিষয়ে আমি হতাশ হলাম সেটি হলো, আদিনাথ মন্দিরে

একটি পারিজাত বৃক্ষ রয়েছে। যা মাথা উচু করে দারিয়ে নিজের অস্তিত্ত প্রমান দিচ্ছে। স্বর্গের ফুল পারিজাত স্বর্গের বৃক্ষ পারিজাত। কিন্তু ছেলে মেয়েরা ঐ গাছের ডালে ডালে পলিথিন দিয়ে গিঁট মেরে যাচ্ছে। গাছের নিচের দিকের যে অংশটুকু হাত দিয়ে ধরা যায় সেই অংশ টুকুতে ডালের বা পাতার কোন অস্তিত্ত নেয় শুধু পলিথিন এর গিঁট আর গিঁট।

গাছ টি মরে যাবে এই অবস্থা চলতে থাকলে। এক জন গিঁট মারছে আমি তাঁকে ডেকে জিগ্যেস করলাম কেন গিঁট মারছেন এই ভাবে? তিনি উত্তর দিলেন আমার ছেলে হচ্ছে না তায় আমি আদিনাথের কাছে মানস করেছি যে আমার ছেলে হলে আমি এই গিঁট খুলে দিব!!! আমি তাঁকে আবার জিগ্যেস করলাম আপনি অন্য মন্দিরে ও কি গিঁট মেরেছেন? তিনি বললেন হ্যাঁ যে মন্দিরে যায় সেখানেই আমি গিঁট দি (তাঁর মানে উনার হাত থেকে কোন মন্দিরের গাছের মুক্তি নেয়্)

আমি গিঁট যিনি মারছেন তাঁকে জিগ্যেস করলাম আপনি কি জেনে গিঁট মারছেন এখানে? এখানে গিঁট মারলে কি আপনার ইচ্ছা পূর্ণ হবে? তিনি বললেন কাকে জিগ্যেস করব আমি? উত্তরে আমি বললাম মন্দিরের পূরিত কে জিগ্যেস করুন না কেন?

নিজে উদ্যোগী হয়ে আমি পূরিত কে ডেকে আনলাম। তাঁকে জিগ্যেস করলাম এতে কি উপকার হয় (পূরিত আমাদের সনাতন সংগঠনের এক জন সন্মানিত সদস্য) ? তিনি বললেন দাদা আমরা অনেক নিষেধ করি কিন্তু শুনে না কেও। প্রতি ৩ মাস অন্তর আমরা গাছের নিচের ডাল গুলি কে কেটে ফেলি কিন্তু ময় নিয়ে এসে বাঁধে ওরা গিঁট। এমন ও নাকি আছে প্রেমিক প্রেমে সফলতা পেতে প্রমিকার ছবি ও ১০০ টাকা সহ গাছের ডালে গিঁট মেরে যায় !!!!!!!

পুরহিতএর এই কথা শুনে না হেঁসে পারলাম না। আমি পূরিত ও এডভোকেট মৃণাল চক্রবত্তি এক সাতে হাসলাম এবং বুঝিয়ে বললাম এভাবে ঈশ্বরের কৃপা পাওয়া যায় না। ঈশ্বরের কৃপা পেতে হলে ভক্তি ভরে নিজের কাজ টা ঠিক ভাবে করতে হয়।

প্রকৃতিই ঈশ্বর তায় প্রকৃতির সৃষ্টি কে এই ভাবে গিঁট দিয়ে মেরে ফেলা উচিৎ নয়। আপনার যেখানেই দেখবেন সেখানেই এই কু-সংস্কার এর প্রতিবাদ করবেন। একটা অমূল্য গাছ ও যেন নষ্ট না হয় এই গিঁট শিল্পী দের হাত থেকে।

ঈশ্বর সকলের মঙ্গল করুন।

লিঙ্কন চক্রবরর্ত্তী

হিন্দু মেয়েরা সাবধান


চলে গেলেন বাল ঠাকরে

চলে গেলেন বাল ঠাকরে৷ রেখে গেলেন এক বর্ণময় অধ্যায়। শনিবার বিকেল সাড়ে তিনটের সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে শিবসেনা প্রধানের। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর৷আজ দুপুর সাড়ে তিনটে নাগাদ মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিত্সক
জলিল পার্কার৷ ঠাকরের মৃত্যুর খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শোকের ছায়া নেমে এসেছে মুম্বইজুড়ে৷ মাতুশ্রীর সামনে মানুষের ঢল দেখা গিয়েছে৷ ঠাকরেকে শেষ দেখা দেখতে আসছেন অসংখ্য মানুষ৷ আসছেন দলীয় নেতা-কর্মীরাও৷ কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হয়েছে মাতুশ্রীকে৷ মুম্বইয়ের থানা গুলিতেও হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে৷



সাধারণ মানুষের মতোই জীবন শুরু হয়েছিল বাল ঠাকরের৷ প্রথমে কার্টুনিস্ট৷ তারপর সেই কার্টুনিস্ট বালাসাহেব ঠাকরেই ধীরে ধীরে হয়ে উঠলেন তামাম বাণিজ্যনগরীর সম্রাট বাল ঠাকরে৷
মুম্বইয়ের একটি ইংরেজি দৈনিকের কার্টুনিস্ট হিসেবে জীবনটা শুরু করেছিলেন বালাসাহেব৷ ১৯৬০-এ নিজেই একটি রাজনৈতিক মুখপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিলেন৷ আগের চাকরি ছেড়ে প্রকাশ করলেন ‘মার্মিক’ নামে সাপ্তাহিক রাজনৈতিক পত্রিকা৷ লক্ষ্য তাঁর একটাই, মারাঠি ভাষাভাষীদের জন্য নিজস্ব প্রদেশ৷ সংযুক্ত মহারাষ্ট্র৷ প্রথম থেকেই মুম্বইয়ে ভিনরাজ্যের অধিবাসীদের অস্তিত্বের প্রতিবাদ করে ক্রমশ ভিত বাড়াচ্ছিলেন বালাসাহেব ঠাকরে নামে এক অচেনা ব্যক্তি, তখনও পর্যন্ত৷ বাড়ছিল পরিচিতি৷
১৯৬৬-তে ঠিক করেন নিজেই একটা রাজনৈতিক দল তৈরি করবেন৷ যেমন ভাবা, তেমন কাজ৷ তৈরি হল শিবসেনা৷ মহারাষ্ট্রে মারাঠিদের চাকরি নিশ্চিত করতে হবে, এটাই ছিল শিবসেনার স্লোগান৷ আর তাতেই বাজিমাত৷ হু-হু করে বাড়তে থাকে বালাসাহেব ঠাকরের জনপ্রিয়তা৷ পাশাপাশি উঠতে থাকে অভিযোগ৷ মুম্বইয়ে বসবাস শান্তিপূর্ণ রাখতে বালাসাহেবের দলবল নাকি তোলা তুলছেন ভিনরাজ্যের অধিবাসীদের কাছ থেকে৷ শিবসেনার পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হলেও, শিবসৈনিকদের বিরুদ্ধে গা-জোয়ারির একটা নালিশ ততদিনে পায়ের তলায় মাটি পেয়ে গেছে৷ সমঝে চলাতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন সাধারণ মানুষ৷ তাতে প্রকারান্তরে সুবিধাই হয়েছে শিবসেনার৷
ইস্পাতকঠিন বর্মের আড়ালে থাকা বাল কেশব ঠাকরেকে দুমড়ে-মুচড়ে দিয়েছিল ৯৬-তে ঘটা জোড়া দুর্ঘটনা৷ প্রথমটিতে মারা যান তাঁর পত্নী মিনা৷ দ্বিতীয়টিতে বড় ছেলে বিন্দুমাধব৷ তিন বছর পর পাঁচ বছরের জন্য বালাসাহেবের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছিল নির্বাচন কমিশন৷ তাতে অবশ্য বিন্দুমাত্র দমানো যায়নি ঠাকরেকে৷
আজীবন ছিলেন বর্ণময়৷ প্রশ্নহীন আনুগত্য পেয়েছেন লাখো অনুগামীদের কাছ থেকে৷

শেষের দিনেও সেই আনুগত্যই তাঁর বাসভবন মাতুশ্রীর সামনে টেনে আনলো হাজারো শিবসৈনিককে৷ আগাগোড়া বিতর্কিত হয়েও, প্রবল জনপ্রিয় এক ব্যক্তিত্বকে হারাল ১৭ নভেম্বর, দু’হাজার বারোর মুম্বই৷
 
 

পড়ে দেখুন

মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক বাঙালী নিধনে গণহত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণের অংশবিশেষ, "কুমিল্লার অফিসার্স মেসে ৯ম ডিভিশনের সদর দপ্তরের কর্নেল নাইম আমাকে বলে, 'হিন্দুরা তাদের টাকা দিয়ে মুসলমান জনসাধারণকে পুরোপুরি কুরে কুরে খেয়ে ফেলেছে। তারা প্রদেশটির রক্ত শুষে নিয়ে সেটিকে সাদা করে ফেলেছে। এখানকার টাকা, খাদ্যশস্য এবং অন্যান্য উৎপন্ন ভারতীয় সীমান্তের ওপারে নিয়ে যাওয়া হয়েছ
ে। অনেক ক্ষেত্রে স্কুল কলেজগুলোর শিক্ষক কর্মচারীদের অর্ধেকেরও বেশি হিন্দু এবং তারা তাদের ছেলেমেয়েকে শিক্ষাদীক্ষা গ্রহণের জন্য কলকাতায় পাঠিয়ে দিয়েছে। ব্যাপারটা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, সেখানে বাঙ্গালী সংস্কৃতি কার্যত হিন্দু সংস্কৃতির নামান্তর মাত্র। আর পূর্ব পাকিস্তান দৃশ্যত কলকাতার মাড়োয়ারি ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে। এখানকার জনসাধারণের সম্পদ ও তাদের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করতে আমাদেরকে ঐ সব হিন্দুদের খুঁজে বের করে নির্মূল করতে হচ্ছে'।"